আরবি মাসের কত তারিখ আজ
আরবি ক্যালেন্ডারকে হিজরি সন বলা হয়। যা ইংরেজি ক্যালেন্ডার নামেও পরিচিত,
চন্দ্র মাসের উপর ভিত্তি করে এটি তৈরি। এটি ১২ টি মাস নিয়ে গঠিত, এবং প্রতিটি
মাস চাঁদের নতুন চন্দ্রের সাথে শুরু হয়। তাই আপনি এই পেস্টটি পড়ার জন্য সঠিক
জায়গাই এসেছেন।
রজব মাস হিজরি ক্যালেন্ডারের সপ্তম মাস। ইসলামে রজব মাসকে বিশষ মর্যাদা দেওয়া হয়, সেখানে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ ছিল। এই মাসে মুসলিমরা ইবাদত-বন্দেগিতে বিশেষ মনোযোগ দেন এবং নফল রোজা রাখেন মুসলিগণ। নিচে এর কিছু বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোনা করা হল:
পোস্ট সুচিপত্র: আরবি মাসের কত তারিখ আজ
- আরবি ক্যালেন্ডারের ব্যবহার
- আরবি ক্যালেন্ডার ইতিহাস, গঠন
- আরবি মাসের ইতিহাস ও ১২ মাসের নাম ও অর্থ
- আরবি তারিখ নির্ধারণের নিয়ম
- আরবি তারিকের ধর্মীয় গুরুত্ব
- আধুনিক যুগে আরবি ক্যালেন্ডার
- শবে বরাতের গুরুত্ব ফজিলত ও বর্জনীয়
- ২০২৫ বাংলা সালের ছুটির তালিকা
- সমাপ্তি
আরবি ক্যালেন্ডারের ব্যবহার
ইসলামিক দৃষ্টি কোনে হিজরি মুসনমানদে জন্য একটি গুরুত্ব পুর্ন একটি দিক । যা মুসলমানদের প্রতি উৎসব আসার আগে এটি জানা খুবই গুরুত্বপুর্ন বিষয় হয়ে দাড়িয়েছ। আমাদের বাংলাদেশে হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হয়, বিশেষ করে ইসলামিক নামাজ রোজা ঈদুল ফিতর ঈদুল আযহা ইত্যাদি ইবাদতের সময়সূচী নির্ধারনে কাজ করে।
তবে ইংরেজি ক্যালেন্ডারও সমানভাবে ব্যবহৃত হয় দৈনন্দীন জীবনে। এই দুই ক্যালেন্ডারের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখতে অনেকেই বাংলা ক্যালেন্ডারও ব্যবহার করেন, যা সৌর চন্দ্রের উপর ভিত্তি করে। তাই প্রতেক মুমিন মুসলমান এর হিজরি সন ক্যালেন্ডার সম্পর্কে সবার জানা বিষেশ প্রয়োজন।
এই তিনটি ক্যালন্ডার বাংলা, ইংরেজি, এবং হিজরি সন বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও সমাজে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ইসলামিক ইভেন্ট, যেমন রমজান, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ইত্যাদি, হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পালিত হয়। আবার বাংলা নববর্ষ, পহেলা বৈশাখ ইত্যাদি বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ি উদযাপিত হয়ে থাকে।
আরবি ক্যালেন্ডার ইতিহাস, গঠন
হিজরি ক্যালেন্ডার মুসলিম বিশ্বের জন্য একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ সময়
নির্দেশিকা। এটি মূলত হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর মুদনায় হিজরত (স্থানান্তর) এর
ঘটনার সঙ্গে যুক্ত। হিজরি শব্দটি এসছে “হিজতর” থেকে, যার অর্থ স্থানান্তর
বা স্থান পরিবর্তন।
আরবি ক্যালেন্ডারের বারোটি মাস রয়েছে, এবং প্রতিটি মাস চাঁদের ভিত্তির উপর
নির্ধারিত হয়। প্রতিটি চন্দ্র মাস শুরু হয় যখন চাঁদ আকাশে প্রথমবারের মতো আকাশে
উদয়মন হয়। এই কারনে চন্দ্র মাসগুলো ২৯ বা ৩০ দিনের হতে পারে না।
আরবি মাসের ইতিহাস ও ১২ মাসের নাম ও আর্থ
প্রবিত্র এবং শান্তির ধর্মের নাম হচ্ছে ইসলাম। ইসলামের সকল বিধি-নিয়ম-কানুন পালন এবং ইসলামের সম্পূর্ণ বিষয়াদি জেনে রাখাটাও জরুরি। তাই আজকে আমরা জানবো আরবি ১২ মাসের নামসহ বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
আরবি মাসকে মূলত হিজরি সনে গণআ করা হয়। আরবদের হাতে উৎপত্তি এ আরবি মাসের বা হিজরি গণনার ১৪৪০ সন পূর্ব থেকে হিজরি গণণা শুরু হয়। এর পূর্বে আরব/শধ্যপ্রাচ্য জনসাধারণ বিভিন্ন ঘটে যাওয়া ঐতিহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে সন, দিন মনে রাখতেন।
বিয়টি সাহাবিগণের নজরে আসার পরে, ইসলামের দ্বিতয় খলিফা হযরত ওমর (রা:) এর শাসন চলাকালে হযরত আলী (রা:) সহ বেশ কয়েকজন সাহিবি মিলে শুরু করেন এই হিজরি সনের মাস বা আরবী তরিখ/দিন গণনা। নিচে এর নাম তুলে ধরা হলো:
আরবি/বাংলা/ইংরেজী মাসের নাম
আরবি | বাংলা | ইংরেজী |
---|---|---|
মুহারম | পৌষ | জানুয়ারি |
সফর | মাঘ | ফেব্রুয়ারি |
রবিউল আউয়াল | ফালগুন | মার্চ |
রবিউস সানি | চৈত্র | এপ্রিল |
জমাদিউল আউয়াল | বৈইশাখ | মে |
জমাদিউস সানি | জৈষ্ঠ | জুন |
রজব | আষাড় | জুলাই |
শাবান | শ্রাবন | আগষ্ট |
রমজান | ভাদ্র | সেপ্টেম্বর |
শাওয়াল | আশ্বিন | অক্টোবর |
জিলক্বদ | কার্তিক | নভেম্বর |
জিলহজ | অগ্রহায়ন | ডিসেম্বর |
আরবি তারিখ নির্ধারণের নিয়ম
আরবি তারিখ নির্ধারনের জন্য চাঁদের পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক বিশ্বে এখন যন্ত্রের মাধ্যমে সুন্দর ব্যবস্থা করেছে। এর ফলে মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মানুষ মসুজদ ইসলামি কেন্দ্রে থেকে ঘোষনা শুনে আরবি তারিখ সম্পর্কে অবগত হয়।
তবে এখনো অনেক দেশে তাদের আধুনিক পন্থার বাইরেও তারা তাদের ইসলামি আকিদায় মুসলিম উম্মাহ গুলো ধর্মীয় বিশ্বাস এর উপর নিরভর করে থাকে, ইমানি শক্তির দৃড় থাকে। আর নবি করিম (সা:) বলেছেন, তোমরা রোজা ধরবে এবং ঈদ উদযাপন করবে, এটাই মুসলমানদের উত্তম পন্থা।
আরবি তারিকের ধর্মীয় গুরুত্ব
এই হিজরি প্রতিটি মাসের নিজস্ব গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে। উদাহরলস্বরূপ বলা যায় যে, রমযান মাসে সিয়াম সাধনা করা হয়। যা ইসলামের পাঁচ ফরজের মধ্যে দিত্বিয় নাম্বার কুরআনে আল্লাহ তায়ালা অনেক জায়গাতে নামাজের পর সিয়াম কথাটি বলেছেন। জিলহজ্জ মাসে হজ পালন করা হয়, যা মুসলিমদের জন্য ইব্রাহিম আ: তার আদরের পূত্র ইসমাইল আ: কে কুরবানির মাধ্যমে চলে আসছে যা, মসুলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত।
হিজরি ক্যালেন্ডার মুসলিম বিশ্বের ঐক্য ও সংস্কৃতির প্রতীক। এটি মুসলিমদের ধর্মীয় জীবনযাত্রার সাথে অতপত ভাবে জড়িত এবং তাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। হিজরি সন মুসলমান ব্যাক্তির একটি জলন্ত প্রতিক হয়ে আজীবন থেকে যাবে।
আরবি মাসের হিজরি সন ক্যালেন্ডারের ব্যবহার বিষেশ করে ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও
ইবাদতের সময়সূচী নির্ধারণে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তবে দৈনন্দিন জীবনে
ইংরেজি, বাংলা, আরাবি ক্যালেন্ডারও সমনভাবে মুর্খ ভূমিকা পালন করে। এই তিনটি
ক্যালেন্ডারের সমন্বয় বাংলাদেশ সহ ইসলামিক দেশগুলোকে সমাজ ও সংস্কৃতির
বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধিকে প্রতিফলিত করে।
আধুনিক যুগে আরবি ক্যালেন্ডার
আধুনিক যুগে আরবি ক্যালেন্ডার বেশিরভাগ দেশ ইংরেজি ক্যালেন্ডার ব্যবহার করলেও মুসলিম দেশগুলো তারা আরবি ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব অক্ষুণ্ণ বজায় রেখেছে। তবে আধুুনক পদ্ধতির কারণে অনেক মুসলিম দেশ চাঁদ পর্যবেক্ষণের পদ্ধতি অনুসরণ করছে। যার ফলে কিছু ক্ষেত্রে বিতর্কের সৃষ্টি হয়, অনেক সময় এর মিল অমিল দেখা যায়।
আধুুনিক যুকে আরবি ক্যালেন্ডারের চালেঞ্জ থাকলেও মুসলিম রিতি নিতির বাইরে মুসলিম ব্যাক্তি কখনো এর থেকে ফিরে আসার কোন অবকাশ নাই, যার ফলে উন্নত বিশ্বের আধুুনকতা তাদের কারো ধর্মীয় কালচার ছেড়ে অর্থাৎ, চাঁদ এর উপর ভিত্তি করে জিবন যাপন করে আসবে।
শবে বরাতের গুরুত্ব ফজিলত ও বর্জনীয়
মুসলমান উম্মাহর একটি প্রবিত্র একটি রাত এই রাতে আমাদের প্রিয় নবি করিম (সা:) হাদিসে এ মহিমান্বিত রাতকে লাইলাতুল বারাত বা শবে কদর বলেছেন। এই রাতে যে, কোন ব্যাক্তি যদি আল্লাহর কাছে খাস করে বান্দা কান্না বজড়িত কন্ঠে ক্ষমা প্রার্থণা করতে পারে এবং চোখের পানি ছেড়ে দোয়া করে তার সমস্ত গোনাহ মাফ করে দিতে পারে।
তাই আমরা মুসলমানরা এই রাতে যে যার মত করে যা, চাইবে তাই দেওয়া হবে। কারন এই রাতে আল্লাহ বান্দর রিজিক, হায়াত, মোওত এমনকি কোন ব্যাক্তি জন্ম গ্রহন করবে সব নির্ধারন করে থাকেন। যার জন্য আমরা প্রত্যেক মুসলমানগণ এই রাতে বেশি, বেশি করে নেফল ইবাদত করব এবং বাকি মাসগুলো যাতে সুন্দর ভাবে চলতে পারি এজন্য বেশি করে কোরআন তেলাওয়াত করব।
প্রবিত্র এই রাতে মুসলমান হয়েও আমরা অজানা কত কিছুই না করে থাকি, কিন্তু এই রাতে এসব অপ্রয়োজনিয় করার কোন কিছুই করতে বলে যান নি, যেমন- আতশবাজি, আলোকসজ্জা, হৈ হাল্লা করে থাকেন এমনকি এই রাতে হালুয়া রুটি জিলাপি অনেক কিছুই দিয়ে থাকি এসব বিদআত কুসংস্কার গুণাহের কাজে লিপ্ত থাকি যা মহাপাপ ।
২০২৫ বাংলা সালের ছুটির তালিকা
-
জানুয়ারি: জানুয়ারি মাসের সরকারী ছুটির কোন তলিকা প্রকাশিত করা হয় নি।
-
ফেব্রুয়ারী: ১৫ ফেব্রুয়ারী শব-ই-বরাত এর ছুটি । এটা মুসলমান জন্য আর্শিবাদ স্বরুপ কারন এই রাতে আল্লাহ পৃথিবীর আকাশে অবতরণ করেন। ২১ ফেব্রুয়ারী শহীদ দিবস ও আন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস। বাংঙ্গালি জাতি ১৯৫২ সালে প্রথম কোন জাতি তাদের মাতৃভাষা বাংলার জন্য যৃদ্ধ ঘোষনা করেছিল পাকিস্তানি সরকাররে বিরুদ্ধে।
-
মার্চ: এই মাসে বেশ কয়েকটি দিবস এর ছুটির দিন আছে, যথা- ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস এই দিনে বাঙ্গালি জাতি ১৯৭১ সালে দর্ঘ ০৯ মাস যদ্ধের মাধ্যমে মহান বিজয় লাভ করে। ২৮ শে মার্চ মুসলিম জাহানের দ্বিতয় ফরজ ইবাদতের একটি, রমজান মাস এই মাসে রমজনের শেষ ভাগে জুমাতুল বিদা-শবে কদর পালন করে থাকে, যদিও এর কোন নিদিষ্ট দিন নেই তবে বেশিরভাগ মুসলিম এই দিনকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ২৯, ৩০, ৩১ শে মার্চ দুই দিন ছুুটি ঈদুল ফিতর দির্ঘ একমাস সিয়াম পালনের পর মুসলিম উম্মাহ আত্ব ত্যাগের এই মাসে ত্যাগের পরে তারা অনেক আনন্দের মাধ্যমে এই দিনটি পালন করে। এটি মুসলিম ব্যাক্তির অনেক নেয়ামতের একটি মাস যার বিনিময়ে আল্লাহ নিজে এর ফল প্রদান করবেন।
-
এপ্রিল: ০১ , ০২ এবং ১৪ ই এপ্রিল এই দুই দিনও ঈদুল ফিতরের ছুুটি থাকছে এবং এই প্রথম এত লং ঈদুল ফিতরের ছুুট। ১৪ এপ্রিল বাংলা শুভ নববর্ষ বাঙ্গালি জাতি এই দিনটিকে পালন করে থাকে।
-
মে: ১মে দিবস এই দিনে প্রথম শিকাগো শহরে শ্রমিকরা তাদের নায্য দাবি কর্মঘন্ঠা ৮ ঘন্ঠার বেশি কার না করার দাবি উঠে তারপর থেকে শ্রমি দিবস পালিত হয়ে আসছে। ২১ মে বুদ্ধ পূর্ণিমা দিবস এটি বুদ্ধদের দিবস পালিত হয়।
-
জুন: ০৫,০৬,০৭ আগে ও পরে ০৮, ১০ ঈদুর আযহার ছুটি মুসলিম জাতির হযতর ইব্রহিম আ: তার পূত্র ইসমাইল আ: কে কুরবানি করার আদেশ ইব্রাহিম আ: কে সপ্নে দেখতে পান যে, তার আদরের পূত্র ইসমাইল আ: কে কুরবানি করছেন । তার পরে যখন কুরবানির জন্য ইসমাইল আ: কে বলা হলো আল্লাহর হুকুম হয়েছে তোমাকে জবেহ করর তখন তিনি নিরদ্বিধায় আল্লাহর হুকুম পালন করুণ। তারপর থেকে কুরবানী করার বিধান চালু হয়।
-
জুলাই: ৬ জুলাই আশুরার ছুটি এই দিনে ইমাম হাসান হুসাইন কে কারবালা পান্তরে হত্তা করে।
-
আগষ্ট: ১৬ আগস্ট হিন্দু সনাতন ধর্মালম্বিদে শুভ জন্মাষ্ঠমীর ছুটি । এই দিনটিতে হিন্দু সনাতনী ভাইয়েরা তাদের ধর্মীয় উদর্যাপণ করে থাকে।
-
সেপ্টেম্বর: ০৫ ই সেপ্টেম্বর ঈদে মিলাদুন্নবী হযরত মুহাম্মদ সা: এর জন্ম দি। এই দিনে নবি করিম সা: জন্মগ্রহন করেন এবং মানব জাতির শেষ নবি হিসেবে প্রেরিত হয়েছিলেন । তাই মুসলিম বিশ্ব এই দিনটিকে মরর্যাদায় পালিত করা হয়।
-
অক্টোবর: ০১,০২ এই দুই দিন হলো হিন্দু সনাতন ধর্মের ধর্মীয় ছুটি । হিন্দু সনাতন ব্যাক্তিরা এই দিনে তাদের পূজা মন্ডপে পূজা আর্চার করে থাকে। এটি হিন্দদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় দুর্গা পূজা যাকে বিজয়া দশমী বলা হয়।
-
নভেম্বর: নভেম্বর মাসে কোন ধরনের ছুটি নেই।
-
ডিসেম্বর: ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। এই দিনে মুত্তি যুদ্ধের বিনিময় মহান বিজয় অর্জিত হয় দির্ঘ কয়েক মাস যুদ্ধ করে বাঙ্গালি জাতি বিজয় অর্জন করে।
সমাপ্তি
আরবি ক্যালেন্ডার মুসলিম বিশ্বের জন্য কেবল একটি তারিখ নির্ধারণের মাধম নয়,
এটি একটি ঐতিহ্য, একটি সংস্কৃতি, এবং ধর্মীয় রীতির অংশ। এটি পরিচালিত
হওয়ার কারণে এর পদ্ধতি এবং ফলাফল প্রাকৃতিক নিয়মের সাথে সম্পৃক্ত। আজকের দিনে
আরবি ক্যালেন্ডারেরে গুরুত্ব এবং প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে সচেতন হওয়া অত্যন্ত
প্রয়োজন। এটি একটি ক্যালেন্ডার নয়, বরং মুসলমানদের জীবনযাত্রার একটি গৈারবের
অংশ হয়ে থাকবে।
আমার এই পোস্টটি যারা পড়েছেন তাদেরকে আন্তরিক সালাম, যদি আমার এই পেস্টটি ভলো
লেগে থাকে তাহলে একটি মন্তব্য করে এই লিংটি সেয়ার করে সবাইবে পড়ার সুযোগ করে
দিবেন, সবাইকে ধন্যবাদ।
এ আই বিডি আইটির নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্টের রিভিউ করা হয়
comment url